কুরআন-হাদীস ও বিজ্ঞানের আলোকে ফেসবুকের ধ্বংসলীলা (হার্ডকভার)
কুরআন-হাদীস ও বিজ্ঞানের আলোকে ফেসবুকের ধ্বংসলীলা (হার্ডকভার)
৳ ২৬০   ৳ ১৬৯
৩৫% ছাড়
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

কী আছে বইটিতে/কেন কিনবেন বইটি? কারণ এতে আছে_ ফেসবুক ব্যবহারের যাবতীয় ইসলামী বিধান। যথা : 

  • শরীয়েতর দৃষ্টিতে ফেসবুক ব্যবহার
  • ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়া
  • শেয়ার, কমেন্ট, লাইক ও ছবি পোস্ট করা
  • ফেসবুকে নকল্ আইডি ব্যবহার করা
  • ফেসবুকে চ্যাটিং ও ভিডিও আপলোড করা
  • সেলফি তুলে আপলোড করা
  • অমুসলিম ও বিপরীত লিঙ্গের কাছে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট প্রেরণ ও গ্রহণ

Title : কুরআন-হাদীস ও বিজ্ঞানের আলোকে ফেসবুকের ধ্বংসলীলা
Author : মাওলানা মাহমুদুল হাসান
Publisher : হুদহুদ প্রকাশন
ISBN : 9789849001148
Edition : 1st Published, 2019
Number of Pages : 160
Country : Bangladesh
Language : Bengali

মাওলানা মাহমুদুল হাসান জন্ম ২৩ জুন ১৯৮২। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর জেলার অন্তর্গত শাহরাস্তি থানার দেবকরা গ্রামে। পিতা মো. আবুল হোসেন ছিলেন সেনাবাহিনীর লোক; সেই সূত্রে এক যাযাবর জীবন। শৈশব কেটেছে নানা জায়গায়। যেখানেই গেছেন লেফট-রাইট আর দড়াম আওয়াজের স্যালুট তার পিছু পিছু ছুটেছে। পরিবারে অন্যান্য সদস্যদের ইচ্ছে ছিল তাকে সেনা অফিসার বানানোর। কিন্তু নাতিকে হাফেয বানানোর অসিয়ত ছিল মরহুম দাদা ওসমান গণির। মা ফেরদৌস বেগমের আশাও ছিল তাই। সুতরাং রাইফেল-উর্দির স্বপ্নকে চিরতরে বিদায় দিয়ে তাকে যেতে হয়েছিল হিফজখানায়। ভর্তি হতে হয়েছিল ঢাকা জেলার শেষ প্রান্তে সাভারের সবচেয়ে পুরনো ও ঐতিহ্যবাহী মাদরাসা- জামেয়া মাদানিয়া রাজফুলবাড়িয়ায়। হিফজ শেষ করে কিতাব বিভাগের প্রথম ক্লাশে পড়া অবস্থায় দীর্ঘ এক বন্ধ কেটেছিল দূর সম্পর্কের এক মামার বাড়িতে। সে বাড়ির বুক সেলফ থেকে প্রথমে নানা রকম বই পড়ার সুযোগ হয়েছিল তার। চেতনার উন্মেষ ঘটিয়ে দিয়েছিল বুক সেলফের সেই বইগুলো। পরে নজরুল ইসলাম পথিক নামের নিভৃতচারী এক সাহিত্যিক সুহৃদের মাধ্যমে লেখালেখির হাতেখড়ি ও প্রাথমিক কসরতটা হয়েছিল। উপরি উক্ত মাদরাসা থেকেই তিনি ২০০৫ সালে দাওরায়ে হাদিস পাস করেছেন। শিক্ষকতাও করেছেন সেই মাদরাসায়। এখনো নিয়োজিত আছেন একই পেশায়।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]